Home Defence স্বপ্নের ইউনিভার্সিটি অব ম্যানচেস্টারে যেভাবে এলাম

স্বপ্নের ইউনিভার্সিটি অব ম্যানচেস্টারে যেভাবে এলাম

264
0
স্বপ্নের ইউনিভার্সিটি অব ম্যানচেস্টারে যেভাবে এলাম

ওনারা ফান্ডিংয়ের কথা বললে আমি কমনওয়েলথ স্কলারশিপ ও প্রধানমন্ত্রী ফেলোশিপের কথা বলি। এর সঙ্গে ইউনিভার্সিটি অব ম্যানচেস্টারের নিজস্ব ফান্ডিং অপশন আছে কি না, সেটা জিজ্ঞাসা করি। তখন ওনারা বলেন, ইন্টারনাল ফান্ডিং আছে, তবে সেটি প্রতিবছর খুবই কমসংখ্যক শিক্ষার্থীকে দেওয়া হয় এবং তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ। তবে তুমি আবেদন করে রাখতে পারো।

মিটিং শেষে এবার মেইল চেক করতে থাকি। এরপর রাত ১০টার দিকে সেই কাঙ্ক্ষিত মেইল। ওনারা আমাকে সুপারভাইজ করতে রাজি হয়েছেন। এরপর আবেদন করতে বললেন। গত বছর দুর্গাপূজার ষষ্ঠীর দিন বিকেলে বসে আবেদন করি। আবেদনের সময় ম্যানচেস্টারের নিজেদের ফান্ডিং অপশন অ্যাসেস করার বিষয়টি ভুলে যাই। এরপর রাতে এসে আবার মেইল করি। ওরা আমার পোর্টালে ওদের ফান্ডিং অপশন আপডেট করে দেয়। এ যেন ডেসটিনি!

আসলে একেকটা আবেদন মানে অনেক ঝামেলা। ওদের মতো করে গবেষণার প্রস্তাবনা তৈরি করা, সিভি তৈরি করা, স্টেটমেন্ট অব পারপাস লেখা, রেফারেন্স লেটার জোগাড় করা, ক্রেডিট কার্ড থেকে আবেদন ফি পরিশোধ করা, কাগজপত্র আপলোড করা। সব মিলিয়ে অনেক পরিশ্রম। ছুটিতে গ্রামের বাড়ি গেছি। এবার ম্যানচেস্টার থেকে মেইল এল, সুপারভাইজার, কো–সুপারভাইজার ও অ্যাডমিশন কমিটির দুজন আমার সঙ্গে আবার মিটিং করতে চান। বাড়িতে নেটওয়ার্ক খারাপ থাকায় আমি অডিওতে ওনাদের সঙ্গে যোগ দিই। ওনারা আমার বিষয়টি বুঝতে পারেন। এরপর ওনাদের সঙ্গে টানা ৪৫ মিনিটের মিটিং।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here