কলেজের অধ্যাপক শাহ সাজেদা বলেন, ‘আমরা এর আগেও এই কলেজের পুকুরসহ অনেক ঐতিহ্য নষ্ট করে কথিত উন্নয়ন করার পাঁয়তারা দেখেছি। সেগুলো নাগরিক সমাজের আন্দোলনের মধ্য দিয়ে প্রতিহত করা হয়েছিল। এবারও যদি কলেজ প্রশাসন তাদের সিদ্ধান্ত না বদলায়, তেমনটাই করা হবে।’
সমাবেশে বক্তব্য দেন জাসদ বরিশাল জেলা শাখার যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আশরাফুল হক, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) বরিশাল জেলা শাখার সভাপতি অধ্যক্ষ মিজানুর রহমান, জাসদ বরিশাল জেলা শাখার সভাপতি শহিদুল ইসলাম, বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি বরিশাল জেলা শাখার সভাপতি অধ্যাপক নজরুল হক, পরিবেশ আইনবিদ সমিতির (বেলা) বরিশাল বিভাগীয় সমন্বয়ক লিংকন বায়েন, বিপ্লবী কমিউনিস্ট লীগের বরিশাল মহানগর শাখার সাধারণ সম্পাদক শাহ আজিজ, বাসদ বরিশাল জেলা শাখার সদস্য দুলাল মল্লিক, বরিশাল সাংস্কৃতিক সংগঠন সমন্বয় পরিষদের সভাপতি শুভংকর চক্রবর্তী, বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতি বরিশাল জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক আসাদুর রহমান, বাকশিস বরিশাল জেলা শাখার যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ আমিনুর রহমান, চারুকলা বরিশালের সংগঠক ও আইনজীবী সুভাষ দাস, বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ বরিশাল জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক হিরণ কুমার দাস, বরিশাল সাধারণ নাগরিক সমাজের আহ্বায়ক মিজানুর রহমান, বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ বরিশাল জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক পুষ্প চক্রবর্তী, ব্লাস্ট বরিশাল জেলা শাখার সমন্বয়কারী শাহিদা তালুকদার, গণসংহতি আন্দোলন বরিশাল জেলা শাখার সভাপতি দেওয়ান আবদুর রশীদ, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি বরিশাল জেলা শাখার সভাপতি শিকদার হারুনর রশীদ, সম্মিলিত সামাজিক আন্দোলন বরিশাল জেলা শাখার সভাপতি অধ্যাপক টুনু রানী কর্মকার প্রমুখ।