সেমিনারে শিক্ষার্থীরা এমপাওয়ারের সঙ্গে তাঁদের অভিজ্ঞতা বিনিময় করেন। ভিসা আবেদনে সহযোগিতা থেকে শুরু করে ক্যারিয়ার ডেভেলপমেন্ট ও ফাইন্যান্সিয়াল যে সাহায্য পেয়েছেন, তা নিয়ে তাঁদের অভিজ্ঞতার কথা বলেন। পরবর্তী সেশনে কলাম্বিয়া ইউনিভার্সিটিতে স্নাতকোত্তর করতে যাচ্ছেন আফিয়া ফাহমিদা রহমান। তিনি বলেন, তাঁর স্বপ্নের ইউনিভার্সিটির অফার লেটার পাওয়া সত্ত্বেও ফান্ডিং নিয়ে যখন দুশ্চিন্তায় ছিলেন, তখন এমপাওয়ার সম্পর্কে জানতে পারেন। আফিয়া এমপাওয়ারের স্টুডেন্ট লোনের জন্য আবেদন করেন এবং তাঁর লোন অনুমোদন হয়। এমপাওয়ারের সাপোর্ট লেটার তার ও-২০ পাওয়ার পথ সহজ করে দেয়। এমপাওয়ার শুধু উচ্চশিক্ষার জন্য স্টুডেন্ট লোন দেওয়া পর্যন্তই সীমাবদ্ধ নয়। এমপাওয়ারের পাথ টু সাকসেস প্রোগ্রামের মাধ্যমে একজন শিক্ষার্থী ফ্রি ফান্ডিং ডকুমেন্টস, ভিসা আবেদনে সাহায্য ও ক্যারিয়ার ডেভেলপমেন্ট সাপোর্ট পেয়ে থাকেন। উল্লেখ্য, এমপাওয়ার থেকে স্টুডেন্ট লোন নিয়ে শিক্ষার্থীরা সফলভাবে ভিসা পেয়েছেন, যার গড় দক্ষিণ এশিয়ায় মার্কিন ভিসা অনুমোদনের হারের চেয়ে ৫০ শতাংশ বেশি। (সূত্র: যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তর) এমপাওয়ার ফাইন্যান্সিংয়ের ভাইস প্রেসিডেন্ট ডানকান মোস বলেন, ‘আমরা অনেক আনন্দিত বাংলাদেশের মেধাবী শিক্ষার্থীদের উচ্চশিক্ষার জন্য সাহায্য করতে পেরে। এমপাওয়ারের উদ্দেশ্য শুধু উচ্চশিক্ষার জন্য লোন দেওয়া নয়, আমাদের পাথ টু সাকসেস প্রোগ্রামের মাধ্যমে একজন শিক্ষার্থীকে তার একাডেমিক ও প্রফেশনাল—দুই জায়গাতেই সাহায্য করা আমাদের লক্ষ্য।’
আরও বিস্তারিত জানতে ভিজিট করতে পারেন: www.mpowerfinancing.com- এই লিংকে।