ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্যসহ বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর উপাচার্যদের জিম্মি করা হয়েছে এবং ছাত্রলীগের ওপর বিনা উসকানিতে হামলা চালানো হয়েছে বলেও উল্লেখ করেন ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, ‘আমরা গণমাধ্যমের স্বাধীনতার ওপর বিশ্বাসী। এই বর্বর আক্রমণে গণমাধ্যমের অনেক কর্মীও আহত হয়েছেন। কিন্তু মিডিয়ার হেডিং (শিরোনাম) দেখলে মনে হয়, সব আক্রমণে আক্রমণকারী ছাত্রলীগ।’
আক্রমণকারীদের ছাত্রশিবির বলে উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, বেশি আক্রান্ত হয়েছে ছাত্রলীগ।
হলে হলে ছাত্রলীগের মেয়েদের বের করে দেওয়া হয়েছে। ছাত্রলীগের নেতা–কর্মীদের বইপুস্তক, জামাকাপড় পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এখনো এই অবস্থা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী প্রক্টরকে শহীদ মিনার এলাকায় পেটানো হয়েছে।
এটা বর্বর আচরণ। তিনি আরও বলেন, ছাত্রলীগের কেউ অপরাধ করলে শেখ হাসিনা ছাড় দেননি।
অপরাধ করলে দলের লোককেও শাস্তি দেওয়ার সৎ সাহস শেখ হাসিনার আছে।
এ সময় আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আব্দুর রাজ্জাক, মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, শাজাহান খান, কামরুল ইসলাম, মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, জাহাঙ্গীর কবির নানক, প্রধানমন্ত্রী বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাসান মাহমুদ, মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান, আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, বি এম মোজাম্মেল হক, মির্জা আজম, দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।