27.1 C
New York

বাস সনদহীন, ট্রাকে যাত্রী, সড়কে গর্ত, নিহত ১৪

Published:

সড়ক পরিবহন আইনের একাধিক ধারা লঙ্ঘন করে এভাবে যানবাহন চলাচল করলে পুলিশ কিংবা বিআরটিএর ম্যাজিস্ট্রেটের ব্যবস্থা নেওয়ার কথা।

সড়ক আইন বাস্তবায়ন নিশ্চিত করা এবং সড়কে শৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্ব নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিআরটিএর। সংখ্যায় কম হলেও সংস্থাটির নিজস্ব ম্যাজিস্ট্রেট ও পরিদর্শক আছে। তাঁরা চাইলে দেশের যেকোনো স্থানে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করতে পারেন।

মহাসড়কে আছে হাইওয়ে পুলিশ। ২০০৫ সালে হাইওয়ে পুলিশের যাত্রা শুরু হয়। এর কাজের মধ্যে রয়েছে অবৈধ যানবাহনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া, মহাসড়কে সড়ক আইনের প্রয়োগ, নিরাপদ সড়ক নিশ্চিত করা, যানবাহন নিয়ন্ত্রণ ইত্যাদি। এ বাহিনীতে ২ হাজার ৮০০–এর মতো সদস্য রয়েছেন। সারা দেশে ৮০টির মতো থানা ও ফাঁড়ি রয়েছে। সড়কে শৃঙ্খলা ফেরাতে সংস্থাটির জন্য যানবাহন, মহাসড়কে চলাচলরত যানবাহনের গতি পরিমাপের যন্ত্র ও ক্যামেরা রয়েছে।

অবশ্য বিটিআরটিএ ও হাইওয়ে পুলিশ জনবলের স্বল্পতা ও সরঞ্জামের অভাবকে দায়ী করে থাকে। বিআরটিএর চেয়ারম্যান নূর মোহাম্মদ মজুমদার প্রথম আলোকে বলেন, ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনার ক্ষেত্রে বিআরটিএর সক্ষমতা সীমিত। সেই সীমিত সক্ষমতা দিয়ে সড়কে অনিয়ম দূর করতে চেষ্টা চালানো হচ্ছে। তিনি বলেন, সরকারের ফি বাবদ কিছু টাকা দিয়ে ফিটনেস সনদ নেওয়া যায়। মালিকেরা সেই ব্যয়টাও করতে চান না।

নূর মোহাম্মদ মজুমদার আরও বলেন, গতকালও বিআরটিএ ও জেলা প্রশাসন মিলে ৩০টির বেশি জায়গায় ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেছে। তবে সরকারের অন্যান্য সংস্থারও উচিত সড়কে অনিয়ম দূর করতে কঠোর হওয়া।

Related articles

Recent articles

spot_img