15.3 C
New York

আমেরিকার নতুন প্রজন্ম আশা জাগাচ্ছে ফিলিস্তিনিদের

Published:

ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু এ  আন্দোলনকে ‘ভয়ংকর’ বলে অভিহিত করে আন্দোলনকারীদের ‘ইহুদিবিদ্বেষী’ তকমা লাগিয়ে দিয়েছেন।

এই আন্দোলনে কালো, লাতিনীয়, এশীয়, আরব, মুসলিম শিক্ষার্থীদের সঙ্গে একটা উল্লেখযোগ্যসংখ্যক ইহুদি শিক্ষার্থীরা অংশ নিচ্ছেন। শুধু আরব ও মুসলিম নয়, প্রতিটি প্রতিবাদে কত বিচিত্র জাতি ও ধর্মীয় সম্প্রদায়ের শিক্ষার্থীরা অংশ নিচ্ছেন, সেটা পর্যবেক্ষকের নজর এড়ানোর কথা নয়।

এখন মিলিয়ন ডলারের যে প্রশ্নটি সামনে এসেছে, সেটি হলো নিপীড়ন ও গ্রেপ্তার করে শিক্ষার্থীদের এই আন্দোলন কি দমন করা যাবে? নাকি আন্দোলন আরও বেশি জনপ্রিয় হবে এবং নতুন নতুন ক্যাম্পসে ছড়িয়ে পড়বে?

এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে হলে ১৯৬০-এর দশকে যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়গুলাতে ছড়িয়ে পড়া ভিয়েতনাম যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে গড়ে ওঠা ছাত্র আন্দোলনের দিকে তাকাতে হবে। আমেরিকান নিরাপত্তা বাহিনী বল প্রয়োগ করেছিল, আন্দোলন তুঙ্গে উঠেছিল।

যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ছড়িয়ে পড়া ছাত্র আন্দোলন মার্কিন সমাজের বয়স্কদের সঙ্গে তরুণ প্রজন্মের চিন্তার মধ্যে মৌলিক পার্থক্যের একটা ইঙ্গিত দিচ্ছে। নতুন প্রজন্ম তাদের পূর্বসূরিদের মতো অন্ধভাবে ইসরায়েলকে সমর্থন করছে না। তারা ফিলিস্তিনে ন্যায্যতা প্রতিষ্ঠা, ইসরায়েলি দখলদারি ও গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে।

মিডলইস্ট আই থেকে নেওয়া, ইংরেজি থেকে সংক্ষিপ্তাকারে অনুবাদ মনোজ দে

Related articles

Recent articles

spot_img